শিরোনাম
মুশফিক হাওলাদার লালমোহন (ভোলা) প্রতিনিধি:দিন দিন জমে উঠছে ভোলার লালমোহনে শিল্প ও বাণিজ্যমেলা। প্রথমদিকে দর্শনার্থীদের তেমন ভিড় না থাকলেও ছুটির দিনে ভিড় বাড়ছে ক্রেতা-দর্শনার্থীদের। ভোলা জেলার বিভন্ন প্রান্ত থেকে আগত ক্রেতা-দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠছে মেলা প্রাঙ্গণ।
মেলায় আসছেন শিশু বৃদ্ধসহ সব বয়সি মানুষ। কেউ আসছেন মেলা থেকে প্রয়োজনীয় জিনিসটি কিনতে। কেউ আসছেন ঘুরতে। তবে মেলায় দর্শনার্থীদের ভিড় বাড়লেও কেনাবেচা তেমন জমে উঠেনি। মাঝামাঝি সময় কেনাবেচা জমবে বলে আশা করছেন বিক্রেতারা।
রবিবার (২৪ মার্চ) দুপুরে লালমোহন শিল্প ও বাণিজ্যমেলায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মেলা প্রাঙ্গণে মানুষের ভিড়। বেশির ভাগ মানুষই ঘুরে দেখছেন বিভিন্ন স্টল। কেনাকাটা তেমন করছেন না। তারা বলছেন, মেলার শেষের দিকে কেনা কাটা করবো। এখন আসছি। জিনিসপত্র দেখছি। দামের আইডিয়া নিচ্ছি।
গজারিয়া থেকে ছাত্রীদের নিয়ে মেলায় এসেছেন মো: ফরহাদ হোসেন । তিনি গজারিয়া আয়শা সিদ্দিকা ( রা:) বালিকা দাখিল মাদরাসার সহকারী শিক্ষক, তাদের আজ লালমোহনে প্রতিযোগিতা ছিল প্রতিযোগিতা শেষ ছাত্রীদের ঘুরাতে মেলায় নিয়ে আসেন। তার সচারাচর কোথায় ও যেতে পারে না তাই তারা মেলায় এসে ঘুটতে পারায় খুব আনন্দিত হয়েছেন।
এদিকে ব্যবসায়ীরা বলছেন, কেনাকাটা তেমন জমে উঠেনি। মেলায় মানুষের ভিড় বাড়লেও বিক্রি বাড়েনি। মানুষ আসে দাম জানতে চায়। ঘুরে ফিরে চলে যায়। তবে আগামী সপ্তাহে বিক্রি বাড়বে বলে মনে করা যাচ্ছে।
ব্যবসায়ী মো: নজরুল ইসলাম শুভরাজ জানান, ছুটির দিনে মানুষের চাপ বেশি। তবে রমজান না হলে আরো বেশি চাপ হত। তবে ক্রেতার চেয়ে দর্শনার্থীই বেশি। অনেকে দোকানে এসে পণ্য দেখলেও ক্রয় করছেন অল্প সংখ্যক মানুষ। আশা করছি, শেষের দিকে জমজমাট হবে। মানুষ এখন শুধু ঘুরে ঘুরে দেখে। আইডিয়া নেয়।
মেলায় রয়েছে স্পোর্টস গুডস, স্যানিটারি ওয়্যার, খেলনা, স্টেশনারি, ক্রোকারিজ, প্লাস্টিক, মেলামাইন পলিমার, হারবাল ও টয়লেট্রিজ, ইমিটেশন জুয়েলারি, পোশাক, জুতা, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, ফাস্টফুড, ইত্যাদি পণ্য।
শিশুদের জন্য বিনোদন পার্কসহ রয়েছে, নাগর দোলা, ম্যাজিক নৌকা, সিলিপার, রাঁধা চক্রক,ড্রাগন ট্রেন, মিনি ট্রেন, হ্যালি কপ্টার ইত্যাদি।
নামাজের সময়সূচি | |
---|---|
December 4, 2024 | |
Fajr | 5:06 am |
Sunrise | 6:22 am |
Zuhr | 11:48 am |
Asr | 3:35 pm |
Maghrib | 5:14 pm |
Isha | 6:31 pm |
Dhaka, Bangladesh |